
রুটি
সকালের নাশতার জন্য বেশ ভালো একটি খাবার হচ্ছে রুটি। আটার রুটি সঙ্গে সবজি, ডিম অথবা ঝোলের তরকারি কিংবা কলা খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ভালো।
ডিম
প্রত্যেকটা মানুষের দিনে একটা ডিম খাওয়া উচিত। কারণ ডিমকে বলা হয় সুপারফুড। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন, ফোলেট, আয়রন, ক্যালসিয়াম এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় খনিজ ও মিনারেল। এছাড়া প্রোটিনের ভাণ্ডারও বলা হয়ে থাকে ডিমকে। ডিমে থাকা প্রোটিন পেশীর বৃদ্ধি এবং রক্ষণাবেক্ষণের জন্য অপরিহার্য। এছাড়া কুসুমে থাকা লুটেইন এবং জেক্সানথিন নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট চোখ, ত্বক ও কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
ওটমিল
সারাদিনের এনার্জি পেতে ওটমিল খেতে পারেন। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। ওজন কমাতে এবং কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে ওটসের জুড়ি নেই। তাই সকালের খাবারে রাখতে পারেন এক বাটি ওটস।
মাখানা
পদ্মফুলের বীজ, ফক্স নাট বা মাখানা প্রোটিন, ফাইবার, স্বাস্থ্যকর ফ্যাট সমৃদ্ধ। পুষ্টিবিদেরা বলছেন, এই মাখানা উদ্ভিজ্জ প্রোটিনের উৎস। শুকনো খোলায় ভাজা মাখানার উপর সামান্য ঘি, গোলমরিচের গুঁড়ো ছড়িয়ে খেলে সকালের নাস্তা হিসেবে বেশ স্বাস্থ্যকর হবে। ওজন কমানো থেকে শুরু করে হাড় গঠনে এটি ভূমিকা রাখে। এমনকি শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে এই মাখানা। তাই সকালের নাস্তায় রাখতে পারেন মাখানা।
দই
দিনের শুরুটা দই দিয়ে শুরু হোক অনেকেই তা চান না। কিন্তু দই দেহের জন্য অনেক বেশি কার্যকরী একটি খাবার। এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম, যা হাড়ের গঠনে কাজ করে। দিনের শুরু দই দিয়ে করলে পুরো দিন আপনার দেহে থাকবে অফুরন্ত এনার্জি। ক্লান্তি স্পর্শ করবে না দিনের শেষেও। সুতরাং সকালের নাস্তায় খাবারের পাশাপাশি দই রাখা ভালো। তবে সকালের নাশতায় শুধুমাত্র দই খাওয়া স্বাস্থ্যকর নয়।