
লিও :
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল ইসলাম নুর ও সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান সহ দলটির নেতাকর্মীদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান মুক্তিজোটের সংগঠন প্রধান আবু লায়েস মুন্না ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ শাহজামাল আমিরুল।
তাঁরা আহত নেতাদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করে, তাদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করতে সর্বাত্মক পদক্ষেপ নেওয়াসহ অবিলম্বে দায়ীদের সুষ্ঠ তদন্তপূর্বক আইনানুগ দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
শনিবার (৩০শে আগস্ট) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তাঁরা বলেন, গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক সংস্কৃতির চর্চাকে ব্যাহত করে এমন কোনো কর্মকাণ্ডকে মুক্তিজোট যেমন সমর্থন করে না, তেমনই সুস্থধারার রাজনৈতিক কর্মসূচিতে হামলা করারও তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই আমরা।
তাঁরা আরও বলেন, ফ্যাসিবাদের পতনের পর এই হামলার ঘটনা অত্যন্ত ন্যক্কারজনক ও অনাকাঙ্ক্ষিত। আমরা সকল মহলের পক্ষ থেকে সহনশীল ও স্থিতিশীল পরিবেশ প্রত্যাশা করি। জাতি যখন গণঅভ্যুত্থান পরবর্তীতে জন-আকাঙ্খা পূরণে নতুনভাবে বাংলাদেশ বিনির্মাণের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, তখন এই ধরনের হামলা আবার ফ্যাসিবাদের কথাই নতুন করে স্মরণ করিয়ে দেয়।
প্রসঙ্গতঃ ২৯ আগস্ট (শুক্রবার) সন্ধ্যার দিকে রাজধানীর বিজয়নগরে জাতীয় পার্টি ও গণঅধিকার পরিষদের নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর লাঠিচার্জে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি, ডাকসুর সাবেক ভিপি অন্যতম জুলাই যোদ্ধা জনাব নূরুল হক নূরসহ অর্ধ শতাধিক নেতাকর্মী গুরুতরভাবে আহত হয়।