
সারোয়ার আলম :
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন চিকিৎসা শেষে বাংলাদেশে আসলে অভ্যর্থনা জানান লক্ষ লক্ষ জাতীয়তাবাদী আদর্শের নেতাকর্মী। এয়ারপোর্ট থেকে বনানী, মহাখালী, গুলশান বাড্ডা, এয়ারপোর্ট, উত্তরা, খিলখেত, বিশ্বরোড এ লক্ষ লক্ষ নেতাকর্মীর স্লোগানে মুখরিত হতে দেখা যায়। ঢাকা মহানগর উত্তর এবং দক্ষিণ এর জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, কৃষক দল, ছাত্রদল ও অন্যান্য অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা স্লোগানে স্লোগানে বিভিন্ন স্পটে মুখরিত করে তোলে। বেগম খালেদা জিয়া অত্যন্ত জনপ্রিয় একজন নেত্রী সেটা প্রিন্ট ইলেকট্রনিক্স এবং আন্তর্জাতিক মিডিয়া গুলো দিকে তাকালেই বোঝা যায়।
তিনি দীর্ঘদিন লন্ডনের চিকিৎসাধীন ছিলেন চিকিৎসা শেষে দেশের প্রত্যাবর্তন করলে নেতাকর্মীরা অভ্যর্থনা জানান। ঠিক এয়ারপোর্টের মুখে অবস্থান করে ক্যান্টনমেন্ট থানার নেতাকর্মীরা যেখানে উপস্থিত ছিলেন ক্যান্টনমেন্ট থানা বিএনপির সভাপতি আলমগীর হোসেন, যুগ্ন আহবায়ক মিয়াজ উদ্দিন, যুগ্ন-আবায়ক শফিকুল ইসলাম রতন, ১৫ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি মোহাম্মদ তোফাজ্জল হোসেন বাবু, সাবেক ছাত্রনেতা সারোয়ার আলম, সাবেক ছাত্রনেতা শিহাব উদ্দিন সহ হাজার হাজার নেতাকর্মী। স্লোগান একটাই “দেশনেত্রীর আগমন শুভেচ্ছা স্বাগতম”। মিয়াজ উদ্দিন তার বক্তৃতায় বলেন দীর্ঘদিন পর আমাদের দেশনেত্রী বাংলাদেশে আসছে আমরা গর্বিত অভিভূত আজ নেত্রীকে শুভেচ্ছা জানাতে আমরা এখানে একত্রিত হয়েছি,আমরা চাই অতি দ্রুত এই সরকার নির্বাচন দিয়ে আবার আমরা আমাদের প্রিয় নেত্রীকে প্রধানমন্ত্রী হিসাবে বাংলাদেশের দেখতে চাই। ১৫ নং নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি তোফাজ্জল হোসেন বাবু বলেন আমরা দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে রাজপথে আছি মামলা মোকাদ্দমা জুলুম অত্যাচার নির্যাতনের সম্মুখীন হয়েও রাজপথ ছাড়ি নাই তাই অতি দ্রুত এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার একটি নির্বাচন দিয়ে দেশে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ফিরে আনবে বলে আশা প্রকাশ করেন।
সেই সাথে দেশনেত্রীর আগমন উপলক্ষে আমরা আজকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাতে এখানে এসেছি আমরা আমাদের প্রিয় নেত্রীর সু স্বাস্থ্য কামনা করি।