
মুন্সীগঞ্জের টংঙ্গীবাড়ীতে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে সাংবাদিককে মার ধরের অভিযোগ
ক্রাইম রিপোর্টারঃ
মুন্সীগঞ্জের টংঙ্গীবাড়ী উপজেলা আমতলি গ্রামে পারিবারিক কলহের জেরে শ্বশুর বাড়ির লোকজন মিলে বেপরোয়া ভাবে সাংবাদিককে মারধরের অভিযোগ উঠেছে।জানাগেছে উপজেলা মাঝি বাড়ির মজিবর মাঝীর মেয়ে রাবেয়ার সাথে সিংহের নন্দন মৃত: রমজান হাওলাদারের ছেলে হোসাইনের সাথে প্রায়২০ বসর আগে বিয়ে হয়।সাংবাদিক হোসেন জানান আমাদের সংসারটা ভালোই চলছিল।কিন্তু আওয়ামী লীগের প্রভাব খাটিয়ে কয়েক বছর আমার ওপর নির্মম অত্যাচার শুরু করে ।সংসারে কিছু হলেই আমার স্ত্রী ফোন করে তার বাবাকে,আমার শ্বশুর মজিবর মাঝি তিনি তার ছেলে কে নিয়েবাড়িতে এসে আমার মা, বাবাকে অকট্ট ভাষায় গালিগালাজ করে।উভয়ের শান্তির জন্য আমি স্ত্রী সন্তানসহ চলে আসি মাঝী বাড়ি আমতলী গ্রামে।শ্বাশুরী দেয়া জায়গায় আমার টাকায় টিনশেড বিল্ডিং করে থাকি।সংসারে একটু ঝামেলা হলেই স্ত্রী আমার শ্বশুরের কাছে নালিশ করলে শশুর আমাকে ডেকে নিয়ে অকট্ট ভাষায় গালিগালাজ করে এবং মাঝেমধ্যেই মারধর করে। আর বলে মাঝী গোষ্ঠির মেয়েদের কোনো বিচার নেই, আমি নিরবে অত্যাচার সহ্য করিছি।আমি মাঝী বাড়ির অনেক লোক কে জানিয়েছি কিন্তু কোনো কাজে আসেনি। কিছু দিন যাবত স্ত্রী সাথে অভিমান করে আমি বাসায় যাইনা মেয়ের এবং ছেলের ফোন পেয়ে বাসায় গেলে শ্বশুর বাড়ির লোকজন মিলে আমাকে আমার মেয়েকে লাঠি চলা দিয়ে মারধর করে।আমার চিৎকারে আশপাশের লোকজন এসে আমাকে উদ্ধার করে টংঙ্গীবাড়ী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে।তারা আমার মোবাইল ফোনটি রেখে দেয় তাৎক্ষণিক বিষয়টি থানায় জানালে টংঙ্গীবাড়ী থানা পুলিশ একটি টিম ঘটনাস্থলে গিয়ে আমার ফোনটি উদ্ধার করে আমি এ বিষয়ে টংঙ্গীবাড়ী থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে।