
নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন
নিউজ ডেস্ক:
এই সেই মাহফুজ আবদুল্লাহ। যাকে বলা হচ্ছে সাম্প্রতিক আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড এবং সমন্বয়কদের সমন্বয়ক! যার সম্পর্কে এতদিন মেইনস্ট্রিম মিডিয়া কিছুই জানতে পারেনি। ব্যর্থ হয়েছে বিগত সরকারের সবচেয়ে শক্তিশালী অস্ত্র DGFI বা NSI এর মত গোয়েন্দারাও।
শুরু থেকেই ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’ এক নতুন ধরণের আন্দোলন কাঠামো তৈরী করতে করতে এগিয়েছে। যার সাথে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অংগন কখনোই পরিচিত ছিল না। সাধারণত যেকোন আন্দোলন আহ্বায়ক কমিটি দ্বারা পরিচালিত হলেও এবারের আন্দোলনে যোগ করেছে নতুন শব্দ ‘সমন্বয়ক’। এরপরে একের পর এক যোগ করেছে আরো নতুন নতুন টার্মিনোলজি- ‘বাংলা ব্লকেড, কমপ্লিট শাটডাউন, মার্চ ফর ঢাকা’ এই ধারণাগুলো বাংলাদেশ আগে কখনো দেখেনি।
ছয় সমন্বয়ক ডিবি হেফাজতে, তবুও আসতে থাকে একের পর এক কর্মসূচি। সফল হতে থাকে প্রতিটা কর্মসূচি। কিভাবে কে কোথায় বসে তৈরী করতো এই রূপরেখা? সম্প্রতি ড. ইউনূসের বিশেষ সহকারী হিসেব নিয়োগ প্রদান করে মাহফুজকে প্রকাশ্যে আনার মাধ্যমে সেই জট খুলতে শুরু করেছে।
বার বার হরতাল, অসহযোগ আন্দোলন, সরকার পতন এই শব্দগুলো শুনতে শুনতে সাধারণ মানুষের এইগুলোর উপর থেকে বিশ্বাস উঠে গিয়েছিল। সাধারণ জনগণ যখন দেখে হরতালে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক থাকে, অসহযোগ আন্দোলনে সব অফিস আদালত খোলা থাকে। তাই দেয়া হয়ে নতুন শব্দ। বলা হয় এসব শব্দ এবং ধারণাগুলো মাহফুজ আলমের ব্রেইন চাইল্ড। নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন হিজবুত তাহরীরের নেতা মাহফুজ আবদুল্লাহ এখন ডক্টর ইউনুসের বিশেষ সহকারী!”