
বিএনপির ওয়ার্ড কমিটির সভাপতির পদে জালিয়াতি: যথাযথ তদন্ত ও সঠিক সিদ্ধান্তের আবেদন
মোল্লাহাট উপজেলার আটজুড়ি ইউনিয়নের তিন নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপির ওয়ার্ড কমিটির সভাপতি নির্বাচনে গুরুতর অনিয়ম ও জালিয়াতির অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়দের দাবি, নির্বাচিত সভাপতি আবুল খায়ের মোল্লা প্রকৃতপক্ষে বিএনপির সদস্যই নন এবং তিনি ভোটার তালিকায়ও নেই।
ভোটার তালিকা অনুযায়ী, আবুল খায়ের মোল্লার নাম কোথাও পাওয়া যায়নি। বরং, জালিয়াতির মাধ্যমে তিনি নিজের পরিচয় গোপন করে একজন প্রকৃত ভোটারের নাম ব্যবহার করে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছেন। ভোটার তালিকায় থাকা ব্যক্তির নাম আবুল খায়ের মোল্লা, পিতা রুহুল আমিন মোল্লা। অভিযোগ উঠেছে, এই নাম ব্যবহার করেই তিনি ভোট দিয়েছেন এবং নির্বাচনে জয়লাভ করেছেন।
স্থানীয়রা প্রশ্ন তুলছেন, একজন ব্যক্তি, যিনি বিএনপির সদস্যই নন, তিনি কীভাবে ওয়ার্ড কমিটির সভাপতি পদে মনোনীত এবং নির্বাচিত হতে পারেন? তাদের দাবি, এই নির্বাচন সম্পূর্ণ জালিয়াতিপূর্ণ এবং এর সুষ্ঠু তদন্ত করা প্রয়োজন।
অন্যদিকে, ওয়ার্ড সেক্রেটারি পদের প্রার্থী রমজান মোল্লার প্রার্থিতা কেবলমাত্র কংগালি ভোজের একটি ছবির কারণে বাতিল করা হয়েছিল। অথচ, একই নির্বাচনে বিএনপির সদস্য নন এমন একজন ব্যক্তির নির্বাচিত হওয়া পুরো প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে।
আবুল খায়ের মোল্লার রাজনৈতিক পরিচয় নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। তিনি ইসলামী আন্দোলন (চরমোনাই) এর একজন সক্রিয় নেতা এবং চরমোনাইয়ের মুরিদ। একই সঙ্গে তিনি আটজুড়ি ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান এবং আওয়ামী লীগের ইউনিয়ন সভাপতির ঘনিষ্ঠ সহযোগী। স্থানীয়দের অভিযোগ, আওয়ামী লীগের নেতাদের সহযোগিতায় এবং চরমোনাই দলের সক্রিয় সদস্য হয়েও তিনি বিএনপির ওয়ার্ড সভাপতির পদে জালিয়াতির মাধ্যমে নির্বাচিত হয়েছেন।
এছাড়া অভিযোগ রয়েছে, মোল্লাহাটে বাগেরহাট জেলা থেকে যারা বিএনপির ওয়ার্ড কমিটি গঠনে এসেছিলেন, তারা একটি বিশেষ গ্রুপের অর্থের প্রলোভনে বিভ্রান্ত হয়েছিলেন। ফলে সঠিক তদন্ত ও স্বচ্ছ প্রক্রিয়া ছাড়া কমিটি গঠন করা হয়েছে, যা দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেছে।
মোল্লাহাট উপজেলার বিএনপির নেতাকর্মীরা ও তিন নম্বর ওয়ার্ডের সাধারণ ভোটাররা বাগেরহাট জেলা বিএনপির প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন, এই জালিয়াতি ও অনিয়মের সঠিক তদন্ত করে সুষ্ঠু সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য। সৎ ও নিষ্ঠাবান নেতৃত্বের মাধ্যমে এই ভুল সিদ্ধান্ত সংশোধন করা হলে জনগণের মধ্যে বিএনপিরযে বিএনপির সদস্য ই না তাকে কি ভাবে ওয়ার্ড কমিটির সভা পতি নির্বাচিত করা হয়? যে অন্নের ভোটকে নিযের বলে চালিয়ে দেয় যার বাস্তব প্রমান হলো সভা পতি যাকে নির্বাচিত করা হইছে তিনার নাম আবুল খায়ের মোল্লা,পিতা মোমতাজউদ্দিন মোল্লা.এই নাম ভোটার তালিকায় কোথাও নেই.উনি যে ভোটের মাদ্ধোমে জালিয়াতি করছেন সেটা হলো আবুল খায়ের মোল্লা , পিতা রুহুল আমিন মোল্লা ,আর এই রুহুল আমিন মোল্লার ছেলে আবুল খায়ের নিযেই ভোট দিছেন .যে কিনা নিযে ভোটার নয় সে কি ভাবে কার মদ্ধোমে কেন্ডি ডেট হয় আবার নির্বাচিত হয় যাতি তা জানতে চায় বিএনপির হাই কমান্ডের নিকট. আর এটার সুস্ঠ ফয়সালা চায় মোল্লাহাট উপজিলার আটজুড়ি ইউনিয়নের তিন নং ওয়ার্ড বাসী.ভোটার না হয়ে জালিয়াতির মাদধোমে নির্বাচন করে এটা কি ভাবে সম্ভাব? ঐ ওয়ার্ডের সেক্রেটারি পদের প্রার্থী রমজান মোল্লাকে যখন কংগালি ভোজের ছবির সাথে ছবি পাওার জন্যে প্রার্থীতা বাতিল করা হয় আর তাকে ভোট দিতে দেয়া হয়না বলা হয় প্রর্থীবাতিল মানেই বিএনপির সদস্য বাতিল সেখানে কি ভাবে যে কিনা সদস্য ই না সে কিভাবে নির্বাচিত হলো?এ বেপারে সঠিক সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্য কত্রীপক্খো মহদ্বয়ের নিকট আকুল আবেদন জানাচ্ছি.এই খায়ের মোল্লা একজন সক্রীয় ইসলামী আন্দোলনের নেতা .উনি চরমোনাইর মুরিদ তাই উনি বিএনপির সদস্য পদ বা ভোটার হন্নি .কিন্তু উনি আবার আটজুড়ি ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারমেন ও বর্তমান আওয়ামিলীগের ইউনিয় ন সভাপতি আবুল বাশার মোল্লার খাস লোক .ঔ কুক্খাতো বাশারের প্ররোচনায় পড়ে বা আদেশে জালিয়াতির মাদ্ধোমে বিএনপির ওয়ার্ড সভাপতির নির্বাচন করে .বর্তমান খায়ের মোল্লা একাই একাধারে তিন দলের নেতা.1, ইসলামী আন্দোলোনের (চরমোনাই)ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতা.2.বিএনপির ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতা ও 3. আওয়মীলীগের ওয়র্ড পর্যায়ের নেতা. ওনার একার হাতেই তিন দলের তিন নেতা .মোল্লাহাহাটে বাগেরহাট থেকে যারা বিএনপির ওয়ার্ড কমিটি করতে এসেছিলো তারা একটা বিষেশ গ্রুপের নিকট টাকার মাদ্ধোমে বিক্রয় হয়েও কিছু করতে পারেনি কিন্তু কিছুভুল সিদ্ধান্ত রেখে গেছে.এখন কথা হলো এই ভুল সিদ্ধান্ত গুলি কি জিলার দ্বায়ীত্বে যিনরা আছেন তিনরা যদি সঠিক করেন তবে জনমনে বিএনপি সম্পর্কে ভুল ধারনা ভেঙে যাবে . তাই বিভিন্ন যায়গায় একটা পোস্ট দেখা যাচ্ছে ঐ পোস্ট সম্পর্কে জিলা বিএনপির মহাদ্বয়ের নিকট আবেদন যে পোস্টির বেপারে যাচাই বাছাই করে ইউনিয়ন গঠনের আগেই সঠিক সিদ্ধান্ত.যেহেতু জিলার দ্বায়ীত্বে যিনি আছেন তিনি একজন সৎ ও নিষ্ঠাবান বেক্তী.