
স্টাফ রিপোর্টার:
রাজধানী মীরপুর শহীদ স্মৃতি উচ্চ বিদ্যালয় বিরুদ্ধে বিদ্যালয়ের অর্থ ও সম্পত্তি আত্মসাৎ, শিক্ষক নিয়োগে অনিয়ম, শিক্ষকদেরকে সম্মানি ও উৎসব ভাতা না দেওয়াসহ নানাবিধ অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে।
জুলাই-আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে আ.লীগ সরকারের পতনের পর এই !
প্রধান শিক্ষক তারেক এর পদত্যাগের দাবি জানিয়ে মিরপুরবাসীর সকল পেশার মানুষ সহ
কর্মকর্তা (ইউএনও) বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও অভিভাবক মন্ডলীরা।
শুধু তাই নয় ,
এদিকে রাসেল ও রিপন ,সবুজ নামের এ ব্যক্তিরা ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদকে) লিখিত অভিযোগ করছেন।
একাধিক নারি কেলেঙ্কারিরসহ অভিযোগ করেন ভুক্তভোগীরা।
শিক্ষক বাণিজ্য , শিক্ষক নিয়োগের জন্য ২০২৫ ইং! সালে পাঁচজনকে নিয়োগ প্রধান সাথে ম্যানেজিং কমিটির সহ একজনের কাছ থেকে লখাদির টাকা নিয়েছেন বলেই! অভিযোগ পাওয়া গেছে।উক্ত বিষয়ে জানানো যাচ্ছে যে মীরপুর শহীদ স্মৃতি উচ্চ বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক মোঃ তারেক হোসেন দুর্নীতি পরায়ন কর্মকর্তা। স্কুলের নিয়োগকৃত সভাপতি গভনিং সহ উপর বিভিন্ন ধরনের দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। যা ইতিমধ্যে খুব চাঞ্চল্যকর তথ্য হয়ে দাড়িয়েছে।দুর্নীতির বিরুদ্ধে অনিয়ম রয়েছে যেমনটাই বলেন বিদ্যালয়ে ৫ম তলায় একটি ‘ল’ কলেজ ভাড়া দেওয়া ছিল (সন্ধ্যাকালিন) ১০,০০০০০/- (দশ লক্ষ টাকা মাত্র) অগ্রিম এবং মাসিক ভাড়া ২৫০০০/-(পঁচিশ হাজার টাকা মাত্র) বিদ্যালয়ের আয় হতো সে প্রতিষ্ঠান গুলোকে উচ্ছেদ করে সেখানের ক্লাসরুম ভেঙ্গে তার নিজে থাকার জন্য রুম তৈরি করেন যার প্রতিষ্ঠানের ক্ষতি হয় সে বিদুৎ, পানি, ও বিদ্যালয়ে কর্মরত। এবং কর্মচারীদের ব্যবহার করে আসছে বিনা খরচে। কর্মচারীরা তারা ভুক্তভোগীরা বলেন আমাদের কোন টাকা পয়সা কিছুই দেয়নি। টাকা-পয়সা চাইতে গেলে সে আমাদেরকে ভয় ভীতি এবং হুমকি, ধামকি দিয়ে থাকেন ?লোক ধারার মাধ্যমে। এই প্রধান শিক্ষক মোঃ তারেক হোসেন অবৈধভাবে নিয়োগকৃত
শিক্ষক/কর্মচারীদের মাঝে বেতন স্কেলের বৈষম্য বিভিন্ন খাতে নিয়োগ ব্যবসা করা হয় ।নির্দিষ্ট সময় থাকার পরও জোরপূর্বক শিক্ষকদের অবসর প্রদান করেন,ক্ষেত্রবিশেষে ব্ল্যাংক ভাউচারে শিক্ষকদের সই দিতে বাধ্য করেন তিনি। অথচ,অভিভাবক শিক্ষক, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদের সাথে প্রচণ্ড দূর ব্যবহার করে বলে জানান জানান ভুক্তভোগীরা। এক নারী ভুক্তভোগী এসে বলেন , আমার সন্তানকে বয়স বাড়ানোর জন্য এসেছিলাম সে আমার কাছে টাকা পয়সা চেয়েছেন এবং আমার সাথে খারাপ ব্যবহার করেন বরং এগুলো কিছুই হবে না। এই প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অনিয়মের কোন অন্তসীমা নেই।বিদ্যালয়ের উন্নয়ন দেখিয়ে বিভিন্ন খাত থেকে অর্থ আত্মসাৎ করে থাকেন। শুধু তাই নয় এই বিদ্যালয়ের,দশম শ্রেণীর অতিরিক্ত ক্লাস অথবা বিশেষ ক্লাস এর টাকা আত্মসাৎ করেন, জঘন্য অপরাধ স্কুল কে মান-সম্মানের দিকে হেনস্থা করার জন্য উঠেপটে লিখেছেন এ প্রধান শিক্ষক যা চরম একটি সুশীল সমাজের এবং তীব্র নিন্দা ধিক্কার জানান এই নারি কেলেঙ্কারির সাথে জড়িত থাকার অভিযোগের জন। অথচ ওই নারী কেলেঙ্কারি কথা সাংবাদিকরা জিজ্ঞাসা করলে সে বলেন এসব বিষয়ে সবই মিথ্যা কথা এসব বিষয়ে আমার দ্বারা কোন কিছুই হয়নি। শুধু তাই নয়
বিভিন্ন নামে বেনামে অনৈতিকভাবে বিদ্যালয় থেকে ভাউচার আত্মসাৎ করা
শিক্ষক/কর্মচারীদের বছরের ইনক্রিমেন্ট CI থেকে জোড়পূর্বক বঞ্চিত করেন বলে অভিযোগ ওঠে।
বিদ্যালয় নির্দিষ্ট সময় না এসে শিফট এর জন্য অতিরিক্ত টাকা নেয়া
শিক্ষক সংকট পাঠদান নেয়ার জন্য ৩য় শ্রেণি পাঠদান করে, প্রধান শিক্ষক হওয়ার সত্ত্বেও নিজে একটি ও পাঠদান করে না তিনি মোবাইল দেখতে ব্যস্ত
মোঃ তারেক হোসেন এর সময়কালে শিক্ষক ও স্টাফদের অবৈধভাবে নিয়োগ প্রদান করায় গভনিংবডি নির্বাচন সঠিক স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ ভাবে নিশ্চিত না করা অধ্যক্ষ প্রতিষ্ঠান প্রাঙ্গনে বসবাস করেন এবং তার বসবাসের প্রয়োজনীয়তা পূর্বক কোন ধরনের আর্থিক স্বচ্ছতা প্রদান না করা।
এলাকার লোকজন বলেন এই প্রধান শিক্ষক শিক্ষকদের ক্লাস নেওয়ার সময় লুঙ্গি পড়ে স্কুলে প্রবেশ করেন। স্কুল প্রতিষ্ঠানের চারতলা পাঁচতলা উপরে বাসভবন করে তার ছেলে-মেয়ে, জামাই সহকারে বসবাস করে আসছেন। শুধু তাই নয় এমনকি দুটি তিনটা রুম ভাড়া দিয়ে একটা ব্যবসা পরিচালনা করছেন। ছাদের উপর একটি খামার করেছেন পরিচালনা করেন তার ছেলে মেয়ে এবং স্ত্রী। এমনটাই অভিযোগ করেন এলাকার লোকজন সারা জীবনে গিয়ে দেখা যাচ্ছে এমন একটি চিত্র। আসিফ, ইকবাল ও নজরুল নামে ৩ ব্যবসায়ী বলেন এমন শিক্ষকের এমন কালচারার ব্যবহার দেখে আমরা হতাশ। একজন শিক্ষক হয়ে স্কুল প্রতিষ্ঠানের উপরে কিভাবে বিজনেস এবং ব্যবসা এবং বসবাস করেন। যেটা হবে ছাত্রছাত্রীদের একটি মাঠ কিংবা ক্লাস ও শ্রেণীকক্ষ , তাদের আত্মীয়-স্বজন আসলেই এই ক্লাস শ্রেণীকক্ষই বসিয়ে তাদের সাথে আলাপ আলোচনা করেন এবং থাকার একটা স্থান বসিয়েছেন। পূর্ব দিকে সে নিজে ইট বালু সিমেন্ট দিয়ে দুইটি রুম করেছেন বলেই অভিযোগ উঠেছে।
এলাকাবাসী এবং মানববন্ধন এবং স্কুল শ্রেণিকক্ষে প্রধান শিক্ষকের রুমে গিয়ে উত্তীর্ণ টানটান দেখে! ভুক্তভোগীরা বলেন ফ্যাসিবাদী সরকারের কয়েকজন ম্যানেজিং কমিটি এখানে কিভাবে আসে, তারা এখানে আসতে পারবে না তাদের কোন এখানে আসার অধিকার নেই। তারা এই স্কুলে এবং সভাপতি ম্যাজিক কমিটি থাকা অনেক দুর্নীতি এবং অনিয়ম করেছে এই প্রধান শিক্ষককে নিয়ে , এটা অনেক আগে চলেছে এখন আর এই অনিমার দুর্নীতি চলবে না এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। এই উত্তেজিত দেখে শিক্ষকদের একটি চুপচাপ দেখা দিয়েছে, শুধু তাই নয় এমন একটি পর্যায় ৭ নং ওয়ার্ডের বিএনপির বাবু এসে তাদেরকে সমঝোতা আনার জন্য চেষ্টা করেন। কিন্তু ভুক্তভোগী যে অভিযোগ এক পর্যায়ে সেই হিমশিম খাচ্ছেন । প্রধান শিক্ষক তারেকের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির কোন অন্তসীমা নেই ভুক্তভোগীরা বলেন আমরাই প্রধান শিক্ষকের এই প্রতিষ্ঠানে চাচ্ছি না। তারিখ প্রধান শিক্ষক তারেক তার পদত্যাগ চাই, এই প্রধান শিক্ষক এই ইস্কুলের যোগ্য না । শিক্ষা অফিসার এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি বিষয়টি দেখার জন্য।