
মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখানে সরকারী খাল দখল করে তালই পুত্রার বানিজ্য
মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রতিনিধিঃ
মুন্সীগঞ্জে সিরাজদিখানের মালখানগর ইউনিয়নের ফুরশাইল মৌজায়(বিষা মাষ্টারের বাড়ীর সামনে) সরকারি খাল ভরট করে ভুমি বানিজ্য করেছে জাহাঙ্গীর বেপারী চক্র,এ খালটি ভরাট করার সময় এলাকাবাসী বাধা দিয়ে ছিলো বলে সাংবাদিকদের জানান অনেকে।তারা বলেন সিরাজদিখান উপজেলা চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন আহমেদ (পরবর্তীতে মুন্সীগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য) এখন পলাতক জাহাঙ্গীর ব্যাপারী তালই তার প্রভাব খাটিয়ে এই খালটি ভরাট করে,আমরা বাধা দিও রাখতে পারিনি।আমরা এলাকাবাসী উপজেলা চেয়ারম্যানের কাছে এ বিষয়ে গেলে তিনি আমাদের ধমক দিয়ে বলেন আমি আছিনা তোরা যা আমি দেখতেছি,পরবর্তীতে জানতে পারি এই ভূমিদস্য চক্রের মুল হোতা তিনি।পরে তার ভয়ে আমরা আর কোন প্রতিবাদ করিনি।এলাকাবাসী নিকট থেকে উঠে আসে এই ভুমিদস্যু চক্রের সদস্য মালখানগরের তালতলা বাজারের স্বর্ণ ব্যবসায়ী শান্তি বাবু,তাদের কথার সত্যতার খুজে এই ভূমিদস্য সিন্ডিকেটের আরেক সদস্য শান্তি বাবুর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমরা বিষা মাষ্টারের বাড়ি ক্রয় করে প্লট আকারে বিক্রি করি বিভিন্ন ব্যক্তির কাজে,খাল ভরাট করা হয়েছে সত্য কিন্ত খাল বিক্রী হয়েছে কিনা বা বালুর টাকা কে নিয়েছে তা আমি জানিনা এ ব্যাপারে বলতে পারবে দাদা( মহিউদ্দিন আহমেদ)এবং জাহাঙ্গীর ব্যাপারী,শান্তি বাবুর তথ্য যাচাই করার জন্য জাহাঙ্গীর বেপারী মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে তিনি ধমক দিয়ে বলেন আমরা খাল ভরাট করিনি,মহিউদ্দিন আহমেদের মুটো ফোন বন্ধ থাকায় তার ভক্তব্য পাওয়া যায় নাই,এই ভূমিদস্যু খাল ভরাটকারী চক্র থেকে যারা বাড়ি কিনে নিয়েছে তারা বলছে ভিন্ন কথা,তারা বলছে খাল ভরাট বাবদ তাদের থেকে বাড়ীর পরিমান অনুসারে টাকা নিয়েছে জাহাঙ্গীর বেপারী।মালখানগর ভুমি অফিসের তথা মতে খালটির আর,এস দাগ নম্বর ৫৮,খাল ভরাটের বিষয়ে জানতে চাইলে মালখানগর ভুমি কর্মকর্তা রাজেশ খান বলেন আপনারা নিউজ করেন তার পর আমি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানাবো।