
মো: শিহাব উদ্দিন
হাইকোর্ট সুপ্রিম কোর্ট দাপিয়ে বেড়াচ্ছে সরকার বিরোধী দেশ বিরোধী আওয়ামী অপশক্তিরা । আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে যারা শেখ হাসিনা সহ আওয়ামী লীগের সর্বোচ্চ নেতাকর্মীদের সাথে সরাসরি যাতায়াত ছিলো কিংবা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে প্রতিদিন কথা বলে দেশকে অস্থিতিশীল করত এই সকল আইনজীবীরা দাপটের সাথে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় আর চক্রান্ত করছে দেশকে কিভাব্ব অস্থিতিশীল করা যায়। এমনই একজন আইনজীবী মোহাম্মদ সাঈদ আহমেদ ( রাজা ), সিনিয়র অ্যাডভোকেট বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত আছেন। উল্লেখ্য যে সাঈদ আহমেদ আওয়ামী লীগের আমলে যুবলীগের প্রেসিডিয়াম মেম্বার ছিলেন। সর্বশেষ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তার ফেসবুক প্রোফাইলের ছবি এখনো আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ে নেতা-নেত্রীদের সাথে দেখা যাচ্ছে। আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় প্রতিদিন অবাদ যাতায়াত ছিল বলে জানা যায়। রাজনৈতিক মতবিরোধের লোকজন কে তার নির্দেশনায় গুম খুন করা হতো বলে তথ্য পাওয়া গেছে এবং আইনজীবীর অন্তরালে রাজনৈতিক নেতাদের দমন মাস্টারমাইন্ড হিসেবে কাজ করতেন এই আওয়ামী দোসর আইনজীবী সাঈদ আহমেদ । এমনকি ডিবির প্রধান মনিরুল ইসলামের মাধ্যমে জঙ্গি দমনের যে নাটক গুলা হত এগুলোর সাথেও ঐতপ্রত ভাবে জড়িত ছিলেন এ আইনজীবী। এছাড়াও সেসময়ের বিভিন্ন রাজনৈতিক বদলি বাণিজ্যের সাথেও জড়িত ছিলেন এই মুখোশধারী আইনজীবী।
৫ আগস্ট ছাত্র-জনতা হত্যার সরাসরি নেতৃত্ব ছিলেন উক্ত আইনজীবী। ছাত্র জনতার মাধ্যমে যে সরকার প্রধান ক্ষমতায় আছেন তাদের সাথে শখ্যতা গড়ে আওয়ামী লীগের সর্বোচ্চ নেতা কর্মীদের জামিনের কাজ করে চলেছেন বলে জানা গেছে। এই মুহূর্তে এই সাধারণ আইনজীবীদের দ্রুত বিচারের আওতায় এনে তাদের সম্পদের হিসাব নেওয়া জরুরি বলে মনে করেন দেশপ্রেমিক জনতা। না হলে অচিরেই দেশে বিশৃঙ্খলা তৈরি হবে বলে মনে করেন অন্যান্য আইনজীবীরা। অবিলম্বে স্বৈরাচার এর দোসর আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য এই আইনজীবীকে আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন বিশিষ্ট আইনজীবীরা।
