
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর একমাত্র নেতা যিনি ২০১৮ সালে জনগণের ভোটে এমপি নির্বাচিত হওয়ার পরেও পাতানো সংসদে যাননি, উনি সেই নেতা যার বিরুদ্ধে ১/১১ সরকার তন্নতন্ন করে খুঁজেও এক টাকার দুর্নীতির অভিযোগ আনতে পারেনি অথচ তিনি বিএনপি সরকারের একজন মন্ত্রী ছিলেন। উনি সেই নেতা যিনি দলের ক্রান্তিলগ্নে দলের হাল ধরে দলকে ভাঙ্গনের মুখে পড়তে দেননি, অথচ মান্নান ভূইয়ারা অল্প দিনের মধ্যে নেত্রীকে মাইনাস করে আরেকটা বিএনপি সৃষ্টি করেতে চেয়েছিলেন। উনি সেই নেতা যার বিরুদ্ধে একটা কমিটি বাণিজ্যের অভিযোগ আনতে পারবেন না। উনি ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের সময় ১১ বার জেলে গিয়েছেন। উনার বিরুদ্ধে শতাধিক মামলা দেয়া হয়েছিলো, শত প্রলোভনে সরকার সর্বশেষ আমি-ডামির নির্বাচনে উনাকে রাজি করাতে পারেনি, অথচ নতুন বিপ্লবীরা উনাকে কথায় কথায় ক্ষমতা লোভী বলে, উনি নির্বাচনের কথা বললে সহ্য হয় না, খুব সহজে দালাল তকমা দিয়ে দেয়া হয়, একবার ভাবুন তো এসব কথা যে বলেন বিগত ১৭-১৮ বছরে কি এমন ত্যাগ করেছেন আপনি? কয়টা মামলার আসামি হয়েছেন? কত বার জেলে গিয়েছেন? এতগুলো মামলা এতবার জেল জুলুমের শিকার হলে কোন দেশে পাড়ি দিতেন জানা আছে কি? অথচ উনি উনার পড়ন্ত বয়সে এসেও জেল জুলুম অত্যাচার সহ্য করে অবিচল দাঁড়িয়ে আছেন।
স্যালুট জানাই প্রিয় মহাসচিব স্যারকে।

(কফি)
জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি মহাসচিব কে নিয়ে লেখক।