
মোঃ আবদুল্লাহ :

রাস্তার পাশে বাঁশের আড়ত দেখে দাঁড়ালাম। কথা হলো, বাঁশের আরতের মালিকের সাথে। আমাদের দেশে প্রাচীনতম একটি উদ্ভিদ বাঁশ।বাঁশ আমাদের বিভিন্ন কাজে আসে। আমাদের দেশের বিভিন্ন গ্রাম অঞ্চলগুলোতে বাঁশ দেখা যায়। বাঁশ পাওয়া যায় না এমন কোন এলাকা নেই। গ্রামের দিকে গেলে অনেক বাঁশের ঝাড় রয়েছে। তবে এগুলো সংখ্যা কম।
বাঁশ দিয়ে নানান রকম কাজ করা হয়। বাঁশ দিয়ে বাড়ি তৈরি করা যায়। বাড়ির খুটি তৈরিতে বাঁশ ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও বেড়া, টং এবং ডেকোরেশন এর কাজ করতে গেলে প্রচুর পরিমাণে বাঁশের দরকার হয়। এছাড়াও, এখন অনেক পরিমাণে বাড়ির কাজ হচ্ছে এজন্য বাড়িতে কাজ করতে বাঁশের প্রচুর দরকার হয় এজন্য রাজমিস্ত্রিরা বাঁশ প্রচুর পরিমাণে কিনে নিয়ে গিয়ে বাড়ির কাজে ব্যবহার করে।
কুমিল্লার বুড়িচংয়ে বিভিন্ন এলাকায় থেকে বাঁশ কিনে ঢাকা সহ বড় বড় শহরে ট্র্যাকে করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। একটি বাঁশ কিনতে গেলে ৪০০-৬০০ টাকা লাগে।